Header Ads

যুদ্ধক্ষেত্রে প্রতিপক্ষকে দুর্বল ভাবা কখনই উচিত নয়।

1962 থেকে  চীনা সেনারা  ভারত ও চীনের সীমান্তে উস্কানিমূলক সামরিক কাজ করে এসেছে।  2020 তেও সেটাই করছে চীন। বর্তমান পরিস্থিতি এখনো উদ্বেগজনক। মস্কোতে চীনা জেনারেলর সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বৈঠক করলেও পরিস্থিতি কতটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে সেটাই এখন বড়ো প্রশ্ন। ভারতের বায়ুসেনা থেকে স্থলসেনা প্রধানেরা লাদাখে যুদ্ধ প্রস্তুতি দেখতে হাজির হয়েছিলেন। 

ইতিমধ্যে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য চীন জনগণের সমর্থন পেয়ে গেছে। এই সমর্থন অবশ্যই ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপর নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করার মিথ্যা অপপ্রচারের মাধ্যমেই পেয়েছে চীনা সরকার। তবে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রতিপক্ষকে কখনই ছোট করে দেখা উচিত নয়। আর  প্রতিপক্ষ যদি চীন হয় তবে তো একদমই নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রাক্তন চিফ পি আর ও গ্রুপ ক্যাপ্টেন রমেশ দাস। তিনি বলেন যুদ্ধাস্ত্র চীনের কাছেও আছে সেগুলি ভারতের মতোই উন্নত।  আর চীনের যুদ্ধাস্ত্রগুলি বেশির ভাগই চীনের তৈরী করা। বর্তমানে ভারতও রাশিয়া ফ্রান্স ইজরায়েলের কাছ থেকে যুদ্ধাস্ত্র কিনেছে। চীনের সঙ্গে যুদ্ধ প্রস্তুতিতে ভারত কোন অংশে পিছিয়ে নেই। আবার চীনকেও দুর্বল ভাবলে ভুল করবে ভারত। চীনা স্থলসেনা ভারতের থেকে বেশী আবার বায়ুসেনার সাহায্যটাও যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতকে এগিয়ে রাখছে। ভারতের দিকে লাদাখের উচ্চতা বায়ুসেনাকে যুদ্ধ বিমান ওড়াতে সাহায্য করবে এমনই মনে করেন প্রাক্তন ভারতীয় সেনাদের আধিকারিক রমেশ দাস।  
যুদ্ধ একেবারে শেষ সিদ্ধান্ত। তাই দুদেশের মধ্যে কূটনৈতিক আলোচনা কতটা সফল হবে তার উপর নির্ভর করবে ভবিষ্যতের যুদ্ধের ফলাফল।

No comments

Powered by Blogger.